করোনাভাইরাস কত শত প্রতিষ্ঠানকে বন্ধ করেছে তার হিসাব নাই। কত শত প্রতিষ্ঠান নিলামে উঠেছে তারও কোনো ঠিক নাই। কত মানুষ চাকরি হারিয়েছেন, এসব প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার ফলে তারও কোনো হিসাব নাই। তবে এই করোনাভাইরাসই আবার অনেক প্রতিষ্ঠানের জন্য হয়ে এসেছে আশীর্বাদ স্বরূপ। বলতে গেলে করোনাভাইরাসই এসব প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে গেছে এক অনন্য উচ্চতায়। তো চলুন জেনে নেয়া যাক করোনাভাইরাস যেসব প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করেছে-
ই-কমার্সের শীর্ষে আমাজন: ৩০ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত জেফ বেজোস এর আমাজন(Amazon) বেশ কয়েক বছর ধরেই বিশ্বের এক নম্বর ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত।(Amazon images) তবে করোনাভাইরাসই অ্যামাজনের ব্যবসাকে কয়েকগুণ বাড়িয়েছে। (Amazon prime video) করোনাভাইরাস ছড়ানোর প্রথম থেকেই মানুষ অনেক বেশি সচেতন।(Amazon logo) তাই তারা তাদের নিত্যব্যবহার্য দ্রব্যাদি ক্রয় করেছে অনলাইন থেকেই।(Amazon prime) আর এতেই আমাজনের ব্যবসা ফুলে-ফেঁপে উঠেছে(Amazon affiliate)।(Amazon Merch) অ্যামাজনই সবচেয়ে দ্রুত 100 বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ব্যবসা করেছে(Amazon royalty calculator)।(Amazon music) আর এ অ্যামাজনই জেফ বেজোস কে বানিয়েছে বিশ্বের দ্বিতীয় শীর্ষ ধনী।(Amazon prime free trial)
আকাশছোঁয়া লাভ ফেসবুকের: করোনাভাইরাস শুরু হওয়ার পরে লকডাউন(Facebook images) এর সময় ফেসবুকই (Facebook banner size) ছিল আমাদের সবচেয়ে কাছের বন্ধু।(Facebook royalty ফেসবুকই মিটিয়েছে করেছে আমাদের নিঃসঙ্গতা।(Facebook logo) লকডাউন এর সময় মানুষ বেশি বেশি ফেসবুক (Facebook ads) ব্যবহার করার ফলে ফেসবুকের আয়ও বেড়েছে কয়েক গুণ(Facebook business manager) ।আর লকডাউন এর ভিতরেই ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গের সম্পদ (Facebook login) ছাড়িয়েছে 100 কোটি মার্কিন (Facebook page) ডলারের বেশি। সারা পৃথিবীর ৭ বিলিয়ন মানুষের মধ্যে ফেসবুক ব্যবহারকারী ২.৫ বিলিয়ন। তাহলেই বুঝুন এর আয় কত!(Facebook profile picture size)
আলিবাবা: জ্যাক মা এর alibaba.com, জেফ বেজোস এর আমাজনের পথেই হেটেছে। অ্যামাজনের মতো তাদেরও আয় বেড়েছে কয়েক গুণ। আসলে এ দুটি প্রতিষ্ঠানই তো একই পথের পথিক।
করোনাই ইলন মাস্ক কে বানিয়েছে বিশ্বের সেরা ধনী: বলতে গেলে করোনাই ইলন মাস্ককে বিশ্বের এক নম্বর ধনীর বানিয়েছে। করোনার সময় পুঁজিবাজারে টেসলার শেয়ারের দাম বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে ইলন মাস্ক হয়েছেন বিশ্বের সেরা ধনী।
তাই বলা যায়, এ সকল প্রতিষ্ঠানের জন্য করোনাভাইরাস এসেছে আশীর্বাদ স্বরূপ।
0 Comments